Top

‘স্কিন টোন’ ও ‘আন্ডারটোন’ সম্পূর্ণ ভিন্ন দুটো বিষয়।

স্কিন টোন বলতে আমাদের ত্বকের উপরিভাগের রংকে (ফর্সা, উজ্জ্বল শ্যামলা, শ্যামলা, গাঢ় শ্যামলা) বোঝায়। 

আন্ডারটোন হচ্ছে ত্বকের গভীরের রং। অর্থাৎ, ভেতর থেকে ত্বকের বাইরের দিকে যে রঙের আভা বোঝা যায়।

সাধারণত আন্ডারটোন ৩ ধরনের হয়।

  • ওয়ার্ম- সোনালী, হলুদ বা পিচ আভা।
  • কুল- হালকা গোলাপী, লাল বা নীলচে আভা।
  • নিউট্রাল- ওয়ার্ম ও কুল আন্ডারটোনের মিশেল।

আন্ডারটোন বোঝার উপায়

  • একটুকরো সাদা কাপড় বা কাগজ নিয়ে উজ্জ্বল ও প্রাকৃতিক আলোয় মুখের পাশে ধরলে ত্বকের রং যদি হালকা গোলাপী বা লাল গোলাপী দেখায় তাহলে বুঝতে হবে সেটা কুল আন্ডারটোন। হলদেটে দেখালে ওয়ার্ম আন্ডারটোন হবে।
  • ত্বক কুল আন্ডারটোনের হলে রোদে গেলে সহজেই ত্বক পুড়ে যাবে, আর ট্যান হয়ে গেলে বুঝতে হবে ওয়ার্ম আন্ডারটোন। রোদে পুড়ে গেলে ও ট্যান, উভয়ই হলে সেটা হবে নিউট্রাল আন্ডারটোন।
  • ত্বকের উপর থেকে রক্তের শিরার রং নীল দেখালে হবে কুল আন্ডারটোন। সবুজ রঙের হলে সেটা হবে ওয়ার্ম আন্ডারটোন।
  • স্বর্ণের গয়না ওয়ার্ম আন্ডারটোনের ত্বকের সাথে বেশ মানায়, এবং রূপার গয়না কুল আন্ডারটোনের ত্বকের সাথে মানায়।

Post a Comment